১৭.০৮.২০
ফাহাদ বিন হুমায়ুন
চাঁদপুরে কিশোর গ্যাং এর হাতে আহত ঢাকা বিএএফ শাহীন কলেজের ছাএ। ভয়েস অফ চাঁদপুর কে দেওয়া ভিকটিম এর মুখের জবানবন্দি,,,
১৭.০৮.২০২০ আজকে বিকাল 8 ঘটিকায় আমি আমার বন্ধুদের সাথে ইউটিউব বিষয়ক কাজে চাদপুর ক্লাবের প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টান কিচেনে যাই. 8 টা 20 থেকে আশিক নামক এক কিশোর এবং তার গেং মিলে প্রথমে আমাকে ফলো করে এবং তার কিছুহ্মন পর আমাকে বিনা কারনে নিচে যাওয়ার জন্য ডাকে, আমি তাদেরকে রেস্টুরেন্ট এর ভিতরে আসতে বলি কি বলতে চায় তা জিজ্ঞাসা করি. নিচে কোন কারন ছাড়া না যাওয়ার কথায় অসম্মতি জানানোয় প্রথমে তারা বাজে ভাষায় মন্তব্য করা শুরু করে এবং নিচে চলে যায়.এরপর 40/50 জন কিশোর গেং জড়ো করে এবং চাদপুর প্রেসক্লাব সংলগ্ন চাঁদপুর কন্ঠ অফিসের নিচে আমাকে মারার জন্য অগ্রিম প্রস্তুতি নেয়. বিকাল 6 টা নাগাদ আমি বের হওয়ার সাথে আমাকে ধাওয়া করে এবং মারমুখি হয়ে আমাকে টেনে হেচড়ে আল-আমিন স্কুল একাডেমি সংলগ্ন চাঁদপুর ব্যপিস্ট চার্চ এর পাশে নিয়ে যায় এবং আমাকে অজস্র মারদর করে যে যেভাবে পেরেছে . আমি বাচার জন্য ভিতরের দিকে গেলে ইট মেরে আমার পা আহত করে পরে আমি আবার বাচার জন্য এক বিল্ডিং উঠলে তারা আমাকে নামিয়ে “আশিক এবং তার গেং ইচ্ছামতো মারদর করে. আমি মাপ চাই বিনা কারনে আমাকে না মারার তাও বেল্ট খুলে “আশিক গেং আমাকে আহত করে. পরে আমার পরিচিত দু একজন দেখতে পেয়ে ছুটে আশে এবং স্থানীয় দোকানে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়. আমি বর্তমানে ঢাকা বি এ এফ শাহিন কলেজের ছাত্র,চাঁদপুর আলিম পাড়া নিবাসী। স্থানীয় প্রসাশনের কাছে আমি বিনিত নিবেদন করছি যে,এই অপ্রতাশিত বিষয়টির সাথে যারা জড়িত এবং যে ঘটিয়েছে তাদের সঠিক বিচার করা হোক. যাতে আমার মত আর কোন ছাএ এভাবে বিনা কারনে আহত না হয়.চাঁদপুর শহরে শান্তি বজায় থাকে। আমার কাছে প্রমান সরুপ একটি ফোন রেকর্ড আছে যা আমাকে মারার পরে অপরিচিত নাম্বার থেকে আমাকে কল করে এই ব্যাপারে মুখ খুলতে বা কোন রকম কাউকে না জানাতে বলে।
যা আমি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ভয়েস অফ চাঁদপুর এ এর কাছে জমা দিয়েছি। আমি চাঁদপুর এর স্থানীয় প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করি এই ব্যাপার এ সঠিক আইন প্রয়োগ করে এই অন্যায়কারীদের বিচার করবে আমি আশা করি।
Leave a Reply